Mon. Dec 4th, 2023

    …………………………

    ১। জীববিজ্ঞানের জনক
    = এ্যারিস্টোটল
    ২। জীবের সার্বিক অঙ্গস্থানিক গঠন বর্ণনা করে জীববিজ্ঞানের কোন শাখা?
    = মরফোলজি বা অঙ্গসংস্থান
    ৩। প্রাগৈতিহাসিক জীবের বিবরণ ও জীবাশ্ম সম্পর্কে আলোচিত হ য়?
    = প্যালিওনটলজি বা প্রত্নতত্ত্ববিদ্যায়
    ৪। জীবের শ্রেণিবিন্যাস ও দ্বি নাম করণের জনক কে ?
    = ক্যারোলাস লিনিয়াস
    ৫। জীবের শ্রেণিবিন্যাসে কতটি ধাপ রয়েছে ?
    = ৭টি
    ৬। দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম
    =Copsychus saularis
    7। জীববিজ্ঞানের কোন শাখায় কীটপতঙ্গ নিয়ে আলোচনা করা হয় ?
    = এন্টোমোলজি

    …………………………

    ৮। নিউক্লিয়াসের সংগঠনের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার ?
    = ২প্রকার । যথা : আদি কোষ , প্রকত কোষ
    ৯ । কাজের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার ?
    =২প্রকার । দেহ কোষ , জনন কোষ
    ১০ । কোষের শক্তির উৎপাদন কেন্দ্র বা পাওয়ার হাউস হলো
    = মাইটোকণ্ড্রিয়া
    ১১। প্লাস্টিড কত প্রকার ?
    = ৩প্রকার । ক্রোমো, ক্লোরো , লিউকো
    ১২। প্রাণিকোষ বিভাজনে সহায়তা করে কোন কোষীয় অঙ্গানু ?
    = সেন্ট্রিওল্
    ১৩। গলজি বস্তু কোথায় পাওয়া যায় ?
    = প্রাণি কোষে
    ১৪ । জীব কোষকে জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে
    = লাইসোজোম

    …………………………

    ১৫। উদ্ভিদ টিস্যু প্রধানত কত প্রকার ?
    = ২প্রকার । ভাজক , স্থায়ী
    ১৬। স্থায়ী টিস্যু কত প্রকার ?
    = ২ প্রকার । সরল , জটিল
    ১৭। সরল টিস্যু কত প্রকার ?
    = ৩প্রকার । প্যারেনকাইমা, কোলেনকাইমা , স্কেরেনকামইমা
    ১৮ । জটিল টিস্যু কত প্রকার ?
    = ২ প্রকার । জাইলেম ও ফ্লোয়েম
    ১৯ । জাইলেম টিস্যুর কোষ কোন গুলো
    = ট্রাকিড , ভেসেল , জাইলেম , প্যারেনকাইমা, জাইলেম ফাইবার ।
    ২০। প্রাণিটিস্যুর কত প্রকার ?
    = ৪ প্রকার । আবরণী, যোজক, পেশি, স্নায়ু টিস্যু ।
    ২১। আবরণী টিস্যু কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার
    ২২। হৃদপেশি বা কার্ডিয়াক পেশি কেমন ?
    = এক ধরণের অনৈচ্ছিক পেশি ।
    ২৩। স্নায়ু টিস্যুর একক কী?
    = নিউরণ
    ২৪। বৃক্কের একক
    = নেফ্রণ
    ২৫। কোষ বিভাজন কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার । অ্যামাইটোসিস, মাইটোসিস (দেহ কোষে), মিয়োসিস (জনন কোষো।
    ২৬। ব্যাকটেরিয়া, নীলাভ সবুজ শৈবাল , ঈস্ট প্রভৃতিতে কোন কোষ বিভাজন হয় ?
    = অ্যামাইটোসিস
    ২৭। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ধাপ কয়টি?
    = ৫ টি । প্রোফেজ, প্রো-মেটাফেজ, মেটাফেজ, অ্যানাফেজ, টেলোফেজ ।
    ২৮। কোষ বিভাজনের কোন পর্যাযে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাসের সম্পূর্ণ বিলুপ্তি ঘটে ?
    = মেটাফেজ
    ২৯ । কোন কোষ বিভাজনের কারণে বহুকোষী জীবের দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে ?
    = মাইটোসিসে ।

    …………………………

    ৩০ । জৈব মুদ্রা বা জৈব শক্তি নামে পরিচিত
    = ATP
    ৩১। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় ATP – কত কিলোক্যালরি শক্তি আবদ্ধ হয় ?
    = ৭৩০০
    ৩২। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার পর্যায় কতটি ?
    = ২টি ।
    ৩৩. C4 – উদ্ভিদ কারা ?
    = ভুট্টা, আখ, মুথা ঘাস ।
    ৩৪ ।কোন আলোতে সালেকসংশ্লেষণ হয় না ?
    = সবুজ ও হলুদ ( লাল আলোতে বেশি)
    ৩৫। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার অপটিমাম তাপমাত্রা
    = ২২-৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
    ৩৬। ক্লোরোফিলের প্রধান উপাদান
    = নাইট্রোজেন ও ম্যাগনেসিয়াম
    ৩৭। শ্বসনের অপটিমাম তাপমাত্রা
    = ২০-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
    ৩৮।সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উপজাত হিসেবে নির্গত হয় কোনটি ?
    = অক্সিজেন ।
    ৩৯। উদ্ভিদের মুখ্য পুষ্টি কয়টি ?
    = ৯টি । Mg, K, Na, C, H , O, P, S
    ৪০। উদ্ভিদের গৌণ পুষ্টি কয়টি ?
    = ৭টি ।

    …………………………

    ৪১। কিসের অভাবে পাতা হলুদ হয়ে যায় ?
    = নাইট্রোজেন
    ৪২। কিসের অভাবে পাতা, ফুল, ফল ঝরে যায় ও উদ্ভিদ খর্বাকার হয় ?
    = ফসফরাসের
    ৪৩। কিসের অভাবে পাতার শীর্ষ ও কিনারা হলুদ ও মৃত অঞ্চল সৃষ্টি হয় ?
    = পটাসিয়াম
    ৪৪। কিসের অভাবে উদ্ভিদের ফুলের কুড়ি জন্ম ব্যাহত হয় ?
    = বোরন
    ৪৫। খাদ্যপ্রাণ বলা হয় কাকে ?
    = ভিটামিনকে
    ৪৬। সুষম খাদ্যে আমিষ: চর্বি : শর্করা
    = ৪: ১:১
    ৪৭। দৈনিক কত গ্লাস পানি পান করা উচিত ?
    = ৭-৮ গ্লাস
    ৪৮। কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি আমিষ আছে ?
    = মুরগির মাংস ( ২৫.৯/ ১০০ গ্রাম ) মসুর ২৫.১ গ্রাম ।
    ৪৯। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈহিক ওজনের কত % পানি ?
    = ৪৫-৬০ % ( অন্য জায়গা দেওয়া আছে > ৬০-৭৫%)
    ৫০। রক্তে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে কোন রোগ হ য় ?
    = রক্তশূন্যতা বা এ্যানিমিয়া
    ৫১। মুখগহ্বরে খাদ্যকে পিচ্ছিল করে কে ?
    = লালা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত মিউসিন
    ৫২। লালা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত এনজাইমের নাম ?
    = টায়ালিন ও মলটেজ।
    ৫৩। মানুষদের স্থায়ী দাঁত কত প্রকার ?
    = ৪ প্রকার ।
    ৫৪। মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি কোনটি ?
    = যকৃত । একে জীবনের রসায়ন গবেষণাগার বলা হয় ।
    ৫৫। কোন এনজাইম আমিষকে এ্যামাইনো এসিড এসিডে পরিণত করে ?
    = পেপসিন ও ট্রিপসিন (
    ৫৬। কোন এসিড পাকস্থলীতে খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে ?
    = হাইড্রোক্লোরিক এসিড
    ৫৭। ডায়ারিয়া হয় কিসের কারণে?
    = রোটা ভাইরাসের
    ৫৮। সুগন্ধ ও দুর্গন্ধ কোন প্রক্রিয়া বাতাসে ছড়ায় ?
    = ব্যাপন
    ৫৯। প্রোটোপ্লাজমের কত % পানি ?
    = ৯০ %
    ৬০ । শুকনা কিসমিস ফুলে ওঠে কোন প্রক্রিয়া ?
    = অভিস্রবণ

    …………………………

    ৬১ । গাছের পাতা শুকিয়ে যায় না কেন ?
    = প্রস্বেদনের কারণে
    ৬২। রক্ত উপাদান কত প্রকার ?
    ২ প্রকার । রক্তরস ও রক্তকনিকা
    ৬৩। রক্ত কণিকা কত প্রকার ?
    – ৩ প্রকার । লোহিত , শ্বেত ও অনুচক্রিকা
    ৫৪। জীবনীশক্তির মুল কী ?
    = রক্ত
    ৫৫। রক্তে রক্তরসের পরিমাণ কত ?
    = ৫৫ভাগ
    ৫৬। কিসের জন্য রক্ত লাল হয় ?
    = হিমোগ্লোবিনের জন্য ।
    ৫৭। হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?
    = অক্সিজেন পরিবহন
    ৫৮। শ্বেত কণিকা কোন প্রক্রিয়া রোগ জীবাণু ধ্বংস করে ?
    = ফ্যাগোসাইটোসিস
    ৫৯। রক্ত তঞ্চনে সহায়তা করে ?
    = অনুচক্রিকা
    ৬০। রক্তের গ্রুপ কয়টি ?
    = ৪টি । A, B, AB, O .
    ৬১. সর্বজনীন দাতা গ্রুপ কে ?
    = ও
    ৬২। সর্বজনীন গ্রহিতা কে ?
    = AB
    ৬৩। একজন সুস্থ মানুষের দেহ থেকে কত লিটার রক্ত বাহির করে নিলে কোন অসুবিধা হয না ?
    = ৪৫০ মি.লি
    ৬৪ । মানবদেহে প্রতি সেকেন্ড কি পরিমাণ লোহিত কণিকা উৎপন্ন হ য়?
    = ২০ লক্ষ
    ৬৫। হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ কয়টি ?
    = ৪টি

    …………………………

    ৬৬। হৃদপিন্ডের সংকোচনকে বলে
    = সিস্টোল
    ৬৭। হৃদপিন্ডের প্রসারণকে বলে
    = ডায়াস্টোল
    ৬৮। একজন আদর্শ মানুষের রক্তচাপ
    = ৮০/১২০ ।
    ৬৯। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে ২০২০ সালে বিশ্বের এক নম্বর মরণব্যাধি হবে
    = স্ট্রোক ও করোনারি ধমনির চাপ
    ৭০। রক্তচাপ মাপা হয
    = স্ফিগমোম্যানোমিটার
    ৭১। আমাদের শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টরল কোনটি ?
    = HDL
    72. আমাদের রক্তে LDL – এর পরিমাণ
    = ৭০%
    ৭৩. অ্যানজিনা কী?
    = হৃদপিন্ডে রক্ত চলাচল কমে গেলে ব্যথা অনুভূত হওয়া
    ৭৪। সূর্যালোকের উপস্থিতিতে চামড়ায় ভিটামিন তৈরিতে ভূমিকা রাখে কে ? –
    = কোলেস্টেরল
    ৭৫। ব্লাড ক্যান্সারকে বলা হয়
    = লিউকোমিয়া ( শ্বেত কণিকার আধিক্য

    ৭৬। বাতজ্বর হয় কী কারণে ?
    = স্ট্রেপটোকক্কাস অনুজীবের কারণে
    ৭৭। শ্বাসনালি সংক্রান্ত রোগ
    = হাপানি, ব্রংকাইটিস , নিউমোনিয়া (ফুসফুসের । ব্যাকটেরিয়া) , যক্ষ্মা ( বায়ু বাহিত) ।
    ৭৮। রক্ত সম্পূর্ণ অকোজো ও বা বিকল হবার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশোধিত করার পদ্ধতিকে বলে
    = ডায়ালাইসিস
    ৭৯। মানব দেহে কতটি হাড় রয়েছে ?
    = ২০৬টি
    ৮০। কলমে মূল গজানো, অকালে ফল ঝড়ে যাওয়া রোধ ও বীজহীন ফল তৈরি ব্যবহৃত হয় কোনটি?
    = অক্সিন
    ৮১ । ফুল ফোটাতে, বীজের সুপ্তাবস্থা দৈর্ঘ্য কমাতে , এবং অঙ্কুরোদগমে ব্যবহৃত হয় ?
    = জিবেরেলিন
    ৮২। ফল পাকাতে
    = ইথিলিন
    ৮৩। জীবনের রাসায়নিক দূত হলো
    = হরমোন
    ৮৪। গুরু মস্তিষ্ক বলা হয়
    = সেরিব্রামকে
    ৮৫। পনস কোথায় থাকে ?
    = পশ্চাৎমস্তিষ্কে

    …………………………

    ৮৬। অ্যাক্সন ও ডেনড্রাইট কার অংশ
    = নিউরণের
    ৮৭। মানব মস্তিষ্কে উদ্দীপনার বেগ
    = প্রায় ১০০ মিটার
    ৮৮। েএকটি নিউরণের অ্যাক্সেনের সাথে দ্বিতীয় নিউরণের ডেনড্রাইটের সংযোগ স্থলকে বলা হয়
    = সিনাপসিস
    ৮৯। ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত হয় ……
    = আইলেটস অব ল্যাঙ্গার হ্যান্স থেকে ।
    ৯০ । পারকিনসন্স রোগ কিসের ?
    = মস্তিষ্কের
    ৯১। এপিলেপসি রোগ কিসের ?
    =মস্তিষ্কের
    ৯২। একটি সম্পূর্ণ ফুলে কয়টি অংশ ?
    = ৫টি
    ৯৩। জবা, কুমড়া , সরিষা ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = কীটপতঙ্গ
    ৯৪। ধানের ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = বায়ুর মাধ্যমে
    ৯৫। পাতা শ্যাওলা ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = পানি
    ৯৬। কদম , শিমুল , কচু ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = প্রাণীপরাগী
    ৯৭। প্রাণীর প্রজনন হয় কত প্রকারে?
    = ২ প্রকারে / যৌন ও অযৌন
    ৯৮ । এইডস রোগ আবিষ্কৃত হয় কবে ?
    = ১৯৮১
    ৯৯। এইডস রোগের জীবাণু শরীরে প্রবেশের কতদিন পর লক্ষণ প্রকাশ পায় ?
    = ৬মাস
    ১০০। জীবের বংশগতি ও বিবর্তন আলোচিত হয়
    = জেনেটিক্সে

    ১০১ । বংশগতির বাহক ও ধারক
    = জিন
    ১০২ । ক্রোমোজোমের যে স্থানে জিন থাকে তাকে বলে
    = লোকাস
    ১০৩। বংশগতির ভৌতভিত্তি হলো
    = ক্রোমোসোম
    ১০ ৪। ডিএনএর আনবিক গঠন আবিষ্কার করেছেন কে?
    = ওয়াটসন ও ক্রিক ( ১৯৫৩সালে )
    ১০৫। মানবদেহে ক্রোমোজোমের সংখ্যা
    = ৪৬টি বা ২৩ জোড়া । ২২ জোড়া অটোজোম , ১ জোড়া সেক্স ।
    ১০৬। ডিএনএ বিশ্লেষণ পদ্ধতিকে বলা হয়
    = সেরোলজি
    ১০৭। জেনেটিক ডিসঅর্ডার জনিত রোগ
    = থ্যালাসেমিয়া ( লোহিত কণিকার আধিক্য ) , ক্লালার ব্লাইন্ড
    ১০৮। পরিবেশে জীব উপাদানগুলো কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার । খাদক, উৎপাদক, বিয়োজক
    ১০৯। কমেনসেলিজমের ( দুটি উদ্ভিদের মধ্যে একজন উপকৃত হওয়া) উদাহরণ
    = রোহিণী উদ্ভিদ
    ১১০। মিউচুয়ালিজম ( উভয় উদ্ভিদ উপকৃত হওয়া) উদাহরণ
    = মৌমাছি, প্রজাপতি, পোকামাকড়ের বাদুড় এর সাথে গাছের সম্পর্ক

    ১১১ । সিমবায়োসিস কি?
    = একই সাথে একাধিক উদ্ভিদ বসবাসের করলে তাদের সাথে যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে ।
    ১১২। বায়োটেকনলোজি শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন
    = কার্ল এরিক
    ১১৩। টিস্যুকালচারের উদ্দেশ্যে উদ্ভিদের যে অংশ পৃথক করা হয় তাকে কি বলে ?
    = এক্সপ্লান্ট
    ১১৪। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে উৎপাদিত জীবকে বলে
    = GMO ( Genetically Modified Organism ) , GE ( Genetically Engineered , Transgenic
    ১১৫। ছোট দিনের উদ্ভিদ
    = চন্দ্রমল্লিকা , ডালিয়া
    ১১৬। বড় দিনের উদ্ভিদ
    = লেটুস , ঝিঙা
    ১১৭। আলোক নিরপেক্ষ দিনের উদ্ভিদ
    =শসা , সূর্যমুখী
    ১১৮।শৈত প্রদান করে ফুল ধারণ কে ত্বরান্বিত করার প্রক্রিয়াকে বলে
    = ভার্নালাইজেশন
    ১১৯। বীজ বপনের পর কত তাপমাত্রা প্রয়োগ করলে উদ্ভিদের স্বাভাবিক পুষ্প প্রস্ফুটন ঘটে ?
    = ২-৫ডিগ্রি সেলসিয়াস