1.‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি’৷ —মাহবুব উল আলম চৌধুরী
- “বাতাসে লাশের গন্ধ ভাসে” — রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ্
3.’বামন চিনি পৈতা প্রমাণ বামনী চিনি কিসে রে।’ –লালন ফকির
- “সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ” –প্রমথ চৌধুরী!
- “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত” —প্রমথ চৌধুরী
6.“মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ’” — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- ‘আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা।’ — শামসুর রাহমান।
- ‘ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’ — সুকান্ত ভট্টাচার্য।
- ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’। —ভারতচন্দ্র।
- ‘‘আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকার পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।” —রজনীকান্ত সেন।
11.“এতই যদি দ্বিধা তবে জন্মেছিলে কেন?” — নির্মলেন্দু গুণ।
12.‘রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা’ — কাজী নজরুলর ইসলাম।
- “প্রণমিয়া পাটনী কহিল জোর হাতে আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে” — ভারতচন্দ্র রায়গুনাকর।
- “আমারে নিবা মাঝি লগে?” —মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, পদ্মা নদীর মাঝি”।
15.‘সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি।’ —রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- ‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়’ * —রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
17.‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর’ —জীবনানন্দ দাশ
- ‘‘আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি” —জীবনানন্দ দাশ।
- ‘‘মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।” * হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
- ‘‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।” —কামিনী রায়।
- ‘সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া।’ — চন্ডিদাস।
22.‘রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।’ * —চন্ডিদাস।
- ‘‘কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ” * —সৈয়দ এমদাদ আলী।
- “মানুষ মরে গেলে পচে যায় ,বেঁচে থাকলে বদলায়…” —মুনির চৌধুরী, রক্তাক্ত প্রান্তর।
- ‘অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়’ * মুকুন্দরাম।
- সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন/হউক দূর অকল্যাণ সফল অশোভন।’ —শেখ ফজলল করিম।
- ‘যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি’ —কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।