




………………………….





৩৬তম BCS উত্তীর্ণ হয়ে বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ নিতে সারদা এসেছিলেন ১১৭ জন নবীন পুলিশ কর্মকর্তা। শুরু হয়েছিলো ২০১৮ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর, আর শেষ হলো এক বছর পরে ১৫ সেপ্টেম্বর প্রধান;মন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে সমাপনী কুচকাওয়া;জের মাধ্যমে। নবীন পুলিশ কর্মকর্তারা সফলভাবে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে দেশের মানুষের জন্য কিছু করার শপথ নিয়েছেন।
চ্যানেল আই অনলাইন-কে দেয়া সাক্ষাৎকারে এই ব্যাচের ট্রেনিং এ বেস্ট শ্যুটার মোঃ খায়রুল কবীর জানিয়েছেন দীর্ঘ ১ বছরের অনুভূতি আর আগামী*দিনের স্বপ্নের কথা।





@@@@বেস্ট শ্যুটার মোঃ খায়রুল কবীর: ‘কাল থেকে আর ভোর ৫ টায় উঠতে হবে না’, ট্রেনিং শেষে এটা ভেবেই ভীষণ খুশি মোঃ খায়রুল কবীর। গু;লি চালাতে দক্ষ হওয়ায় হয়েছেন বেস্ট শ্যুটার। ইঞ্জিনিয়ার হলেও বৈচিত্র্য*ময় কাজের প্রতি আকর্ষণ থেকে পুলিশে আসা তার। পছন্দ করেন চ্যালেঞ্জ নিতে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছেলে খায়রুল লেখাপড়া করেছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক থেকে। সেজন্য তিনি মনে করেন, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন তা কোনো ফ্যাক্টর না। কীভাবে নিজেকে বিসিএসের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে সেটাই হলো বড় বিষয়। যেকোনো জায়গায় পড়ে যে কেউ পরিশ্রম করলেই সফল হতে পারে।





………………………….





পুলিশে যোদানের বিষয়ে পরিবার থেকে পেয়েছেন পূর্ণ সহযোগিতা। জনস্বার্থে যেকোনো কাজ করতে প্রস্তুত এ কর্মকর্তা। খায়রুলের ভাষায়: নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করলেই পরিবর্তন সম্ভব।
খায়রুল মনে করেন, সবাই সেতিবাচক কাজে জড়াচ্ছে না। গুটিকয়েক মানুষ নেতিবাচক কাজে জড়িয়ে সমগ্র বাহিনীর সম্মানহানির কারণ হচ্ছে। আর সেই মানুষগুলো কেনো নেতিবাচক কাজে জড়াচ্ছে সেই নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে বের করলেই পুলিশ সম্পর্কে মানুষের ধারণা বদলে যাবে।
৩৬তম বিসিএসের এইসব পুলিশ কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফটোসেশনেও অংশ নেন।





…………………………..





তথ্যসুত্রঃ চ্যানেল আই অনলাইন (১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯)